Primary Teacher Recruitment Case: NIOS D.El.Ed Candidates Allege Unfair Exclusion – Move to Court : প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলা
✍️প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় NIOS – D.el.ed প্রার্থীদের প্রতি অন্যায় করেছে সরকার, তাই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন শতাধিক চাকরী প্রার্থী।
👉২০২২ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিযায়, পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (Wbbpe )এখনও নানা বিতর্ক ও আইনি জটিলতায় জর্জরিত। এই প্রক্রিয়াকে ঘিরে এক নতুন আইনি মোড় দেখা গেছে। ৫০০-রও বেশি প্রার্থী, যাঁরা National institute of Open schooling (NIOS) থেকে ডি.এল.এড. (D.El.Ed) কোর্স সম্পূর্ণ করেছেন, তাঁরা কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন। তাঁদের অভিযোগ – তাঁদের অন্যায়ভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।(যদিও এই রায় ছিল মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের)

📢পটভূমি ও মূল অভিযোগ:
পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ প্রায় ১১,৭৬৫টি শূন্য শিক্ষকপদের জন্য নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল। যেখানে টেট (TET) উত্তীর্ণ এবং ডি.এল.এড প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রার্থীদের আবেদন করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুধুমাত্র সুপ্রিম কোর্টে পূর্বের একটি মামলার আবেদনকারীরাই ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এই যাচাই প্রক্রিয়া ৯ জুন থেকে শুরু হওয়ার কথা।
**NIOS – D.el.ed. প্রার্থীদের তরফে দায়ের করা মামলায় আইনজীবী যুক্তি দিয়েছেন, পর্ষদের এই নতুন বিজ্ঞপ্তি দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্ট এর পূর্বের অর্ডারকপির সঙ্গে সংযুক্ত। পর্ষদের পদক্ষেপ কার্যত তাঁদের সেই সুযোগ থেকে বঞ্চিত করছে।
পরিস্থিতি উত্তপ্ত:
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা রাজ্যে শিক্ষিত বেকারদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। NIOS প্রার্থীরা এই সিদ্ধান্তকে “ভিত্তিহীন ও পক্ষপাতদুষ্ট” বলে আখ্যা দিচ্ছেন এবং ন্যায়বিচারের জন্য আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন।
আদালতের চূড়ান্ত রায়ই এখন নির্ধারণ করবে এই প্রার্থীদের ভবিষ্যৎ। ৯ই জুনের আগে এই মামলার দ্রুত শুনানি ও নিষ্পত্তির জন্য প্রার্থীরা আবেদন করেছেন।